ভিডিও শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

প্রকাশ : ২১ নভেম্বর, ২০২৫, ১০:০৭ রাত

ভূমিকম্পে নিহত ১১ ,আহত পাঁচ শতাধিক

ভূমিকম্পে নিহত ১১ ,আহত পাঁচ শতাধিক

করতোয়া ডেস্ক : রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এতে অন্তত ১১ জন নিহত ও পাঁচ শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। রাজধানীর পুরান ঢাকার বংশালে ৩ জনসহ চারজন, নরসিংদীতে ৫ জন ও নারায়ণগঞ্জে ২ জন নিহত হন। এদিকে ভয়াবহ এ ভূমিকম্পে রাজধানীসহ দেশের কয়েকটি জায়গায় ভবন হেলে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। এরমধ্যে পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় একটি ৬ তলা ভবন হেলে পড়েছে বলে জানা গেছে। বেশ কিছু স্থাপনা ও ভবনে দেখা দিয়েছে ফাটলও।

আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিস) জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির তীব্রতা ছিল ৫ দশমিক ৭। এর কেন্দ্রস্থল নরসিংদীর মাধবদী। এ সময় বিভিন্ন এলাকায় অনেকেই আতঙ্কে বাসা-বাড়ি থেকে তাড়াহুড়ো করে রাস্তায় বের হয়ে আসেন। ভূমিকম্পটি কয়েক সেকেন্ড পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল নরসিংদীর মাধবদী এবং ঢাকার আগারগাঁওয়ের আবহাওয়া অধিদপ্তরের সিসমিক সেন্টার থেকে ১৩ কিলোমিটার পূর্বে।

ঢাকার তালতলার সরকারি কলোনি এলাকায় বসবাসরত লাইলি বেগম জানান, ভূমিকম্প হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পারার পরই দুই ছেলে ও পাঁচ মাস বয়সী ছোট্ট মেয়েকে নিয়ে ভবনের নিচে খোলা জায়গায় নেমে আসেন তিনি। এ সময় সেখানে আশপাশের ভবনে বসবাসরত অন্যান্য সবাইকে নিচে নিরাপদ স্থানে অবস্থান করতে দেখেন।

যাত্রাবাড়ীর বাসিন্দা অনিক মৃধা বলেন, ভূমিকম্পের জন্য আতঙ্কিত হয়ে এ এলাকার অধিকাংশ বাসিন্দা ভবন ছেড়ে রাস্তায় নেমে এসে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে ছোটাছুটি শুরু করে।

ভূমিকম্পে ৩ জেলায় ১১ জন নিহত : রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে   আঘাত হানা ভয়াবহ ভূমিকম্পে ১১ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকায় ৪ জন, নারায়ণগঞ্জে ২ জন ও নরসিংদীতে ৫ জন নিহত হয়েছেন। বিকেলে বংশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম জানান, বংশালের কসাইটুলিতে ভূমিকম্পে ভবনের রেলিং ধসে তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন- স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের ৫২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রাফিউল ইসলাম, হাজী আব্দুর রহিম (৪৭) ও তার ছেলে মেহরাব হোসেন রিমন (১২)। নিহত রাফির মা নুসরাতের সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অস্ত্রোপচার চলছে অপরাশেন থিয়েটারে। তিনি জানেন না, তার ছেলে আর কোনোদিন চোখ মেলে পৃথিবীর আলো দেখবে না।

এদিকে, রাজধানীর মুগদার মদিনা বাগে ভূমিকম্পে নির্মাণাধীন ভবনের রেলিং ধসে পড়ে মাকসুদ (৫০) নামের এক নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সকাল পৌনে ১১টার দিকে মুগদা মদিনাবাগ মিয়াজি গলিতে এ ঘটনা ঘটে। দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা তাকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে চিকিৎসক পৌনে ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।

মুগদা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জানান, মাকসুদ মদিনাবাগ মিয়াজী গলির নির্মাণাধীন ভবনের নিরাপত্তাকর্মী। ভূমিকম্পের সময় ভবন থেকে বাইরে যাচ্ছিলেন তিনি। এসময় ভবনের উপর থেকে রেলিং ভেঙে তার মাথার উপর পরে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এসআই আরও জানান, খবর পেয়ে দুপুরে মুগদা হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করি এবং সন্ধ্যার দিকে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়।

নিহত মাকসুদের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি উপজেলার চড়সীতা গ্রামে। নরসিংদীতে তীব্র ভূমিকম্পের প্রভাবে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও শতাধিক মানুষ।

শুক্রবার সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে জেলায় তীব্র ভূমিকম্প অনুভূত হলে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, নরসিংদীর মাধবদীতে ভূকম্পনটির উৎপত্তিস্থল। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৭। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল মাধবদী হওয়ায় নরসিংদীতে এর অনুভূত ও ক্ষয়ক্ষতি বেশি হয়েছে। ভূমিকম্পে নরসিংদীতে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। জেলার প্রায় সব উপজেলায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। নরসিংদী শহরসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলার অনেক ভবন ফেটে ও হেলে পড়েছে।

অন্যদিকে, ভয়াবহ ভূমিকম্পে পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সাবস্টেশনে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে।

নিহতরা হলেন, নরসিংদী সদর উপজেলার গাবতলি এলাকার মৃত আবদুল আজিজের ছেলে দেলোয়ার হোসেন (৩৭), তার শিশু সন্তান ওমর মিয়া (১২), পলাশ উপজেলার চরসিন্দুর ইউনিয়নের মালিতা গ্রামের কাজেম আলী ভূইয়া (৭৫), ডাঙ্গা ইউনিয়নের ইসলামপাড়া নয়াপাড়া গ্রামের সিরু মিয়ার ছেলে নাসির উদ্দিন (৬০) ও শিবপুর উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের আজকিতলা গ্রামের মৃত শরাফাত আলীর ছেলে ফোরকান মিয়া (৪৫)।

নারায়ণগঞ্জে দুইজনের মৃত্যু : জেলার রূপগঞ্জ উপজেলায় ভয়াবহ ভূমিকম্পের ঘটনায় দেয়াল ধসে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছেন তার মেয়ে।  শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার পরপরই বাড়ির একটি পুরোনো দেয়াল ধসে পড়লে মা-মেয়ে চাপা পড়েন। এতে ঘটনাস্থলেই মায়ের মৃত্যু হয়। আহত মেয়েকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম। একই উপজেলায় ভূমিকম্পে একটি টিনসেড বাড়ির দেয়াল ধসে ফাতেমা (১) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় শিশুর মা কুলসুম বেগম ও প্রতিবেশী জেসমিন বেগম আহত হয়েছেন উল্লেখ্য, চলতি বছরের ৫ মার্চ রাজধানীতে মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল।

রিখটার স্কেলে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৬। তারও আগে ২৮ মে বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত ২টা ২৪ মিনিটে ভারতের মণিপুর রাজ্যের মোইরাং শহরের কাছাকাছি আরেকটি ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ওই সময়ও ভূমিকম্পে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলসহ রাজধানী ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী কয়েকটি জেলায় হালকা কম্পন অনুভূত হয়েছিল?

ঢাকার বাইরেও ভূমিকম্প অনুভূত : সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজিব হোসাইন সিলেটে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ভূমিকম্পের কারণে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে বাসা-বাড়ির মধ্যে ছুটোছুটি শুরু করেন। গাজীপুরে ভূমিকম্পে ভবন হেলে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া আতঙ্কে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানা গেছে। পোশাক কারখানা থেকে হুড়োহুড়ি করে নিচে নামতে গিয়েও কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। খুলনায় ৫ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের খুলনার আবহাওয়াবিদ মিজানুর রহমান। খুলনা ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র ষ্টেশন অফিসার আবু ইউসুফ বলেন, ভূমিকম্পের ঘটনায় এখনো ক্ষয়ক্ষতির কোন তথ্য আমাদের কাছে আসেনি। তবে আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি। মাদারীপুরে ভূমিকম্পের সময় ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনা কাঁপতে দেখা যায়। অনেকের ঘরের থাই গ্লাস ভেঙে যায়। অনেকেই ভয়ে ঘর থেকে রাস্তায় বের হয়ে যায়। আবার অনেকের ঘরে ফাটল দেখা গেছে।

মাদারীপুরের আবহাওয়া পর্যবেক্ষণকারী কর্মকর্তা আ. রহিম মিয়া বলেন, রিখটার স্কেলে এর মাত্র ছিল ৫.৭। তবে মাদারীপুরে এখনও বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। এছাড়া কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, টাঙ্গাইলসহ আরও কয়েক জেলাং ভূমিকম্পের খবর পাওয়া গেছে।

রংপুর : রংপুরসহ উত্তরাঞ্চলে ৫ দশমিক ৭ মাত্রার ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এটাকে মাঝারি মাত্রার ভূকম্পন বলা হচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত রংপুরের কোথাও কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। শুক্রবার সকাল ১০:৩৮ মিনিট ২৬ সেকেন্ডে শুরু হয় এ ভূকম্পন। যার স্থায়ীত্ব ছিল বেশ কয়েক সেকেন্ড। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৫.৭। যেটাকে মাঝারি মাত্রা বলা হয়। রংপুর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ মো: মোস্তাফিজুর রহমান এসব তথ্য জানান। এ সময় আতঙ্কিত হয়ে ওঠে মানুষ। সাম্প্রতিক সময়ে এত বড় ভূ-কম্পন অনুভূত হয়নি রংপুর অঞ্চলে। ভূকম্পনে দুলে ওঠে সবকিছুই।

সিরাজগঞ্জ: ভূমিকম্পে জেলায় সকলের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এসময় অনেকেই নিজ নিজ ভবন থেকে নিচে নেমে আসে। উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে মানুষেরা। তাড়াশ আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম জানান, ভূমিকম্পে মুহূর্তেই আতঙ্কিত হয়ে পড়ে সিরাজগঞ্জ শহরবাসী। জেলার কিছু পুরাতন ভবনে ভূমিকম্পে ফাটল ধরেছে বলে জানা যায়।

তারাগঞ্জ (রংপুর) : এসময় ঘরে থাকা লোকজন ভয়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন। অনেকেই সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করে দোয়া করতে থাকেন। তবে উপজেলায় কোন ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

তৎপর ফায়ার সার্ভিস : রাজধানী ঢাকায় রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এতে ঢাকা ও মুন্সিগঞ্জে ভবন হেলে পড়া ও অগ্নিকান্ড সম্পর্কিত একাধিক খবরের ভিত্তিতে কাজ করেছে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো। শুক্রবার ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের ইনস্পেকটর আনোয়ারুল ইসলাম জানান, রাজধানীর আরমানিটোলার কসাইটুলি এলাকায় আটতলা একটি ভবন হেলে পড়ার খবর পেয়ে সদরঘাট ও সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশন থেকে দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। তদন্তে দেখা যায়, ভবনের কোনো কাঠামোগত ক্ষতি হয়নি। কেবল পলেস্তারার আলগা অংশ ও কিছু ইট খসে পড়ায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছিল। ঘটনায় কোনো হতাহতের তথ্য পাওয়া যায়নি।

এদিকে, খিলগাঁওয়ের একটি নির্মাণাধীন ভবন থেকে পার্শ্ববর্তী দোতলা ভবনে ইট পড়ে একজন ব্যক্তি আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করেছেন। এ ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসকে কোনো কার্যক্রম চালাতে হয়নি। তিনি বলেন, রাজধানীর বারিধারা ব্লক-এফ, রোড-৫-এর একটি বাসায় আগুন লাগার খবর পেয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে বারিধারা ফায়ার স্টেশনের দুটি ইউনিট। আগুনটি ভূমিকম্পজনিত কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়।

অন্যদিকে, সূত্রাপুরের স্বামীবাগে আটতলা একটি ভবন পার্শ্ববর্তী ভবনের দিকে হেলে পড়ার খবর পেয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে সেখানকার ফায়ার স্টেশন।

ইনসপেক্টর আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, কলাবাগানের আবেদখালী রোডে সাততলা একটি ভবন হেলে পড়ার খবরে মোহাম্মদপুর ফায়ার স্টেশন থেকে একটি ইউনিট সেখানে পাঠানো হয়। প্রাথমিকভাবে ভবনের কোনো সমস্যা ধরা না পড়লেও, আতঙ্কিত স্থানীয়রা ফোন করেছিলেন। এখনো কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ঢাকার বাইরে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় একটি বাসায় আগুন লাগলে গজারিয়া ফায়ার স্টেশন থেকে দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালে পাকিস্তান, প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ

ঝুঁকিপূর্ণ হল সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

বিশ্ববাজারে আবারও কমল স্বর্ণের দাম

নিজের ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন আকবর আলী

ভূমিকম্পে রাজধানীর ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

উত্তরবঙ্গের মেয়েদের খেলাধুলায় পাফর্মেন্স দারুণ : আসিফ আকবর